বাঙ্গালীর বৈশাখ- প্রাণ আর প্রাণের মিলন মেলা ।

ঢাকার বৈশাখী উৎসবের একটি আবশ্যিক অঙ্গ মঙ্গল শোভাযাত্রা।ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউশনের উদ্যোগে পহেলা বৈশাখের সকালে এই শোভাযাত্রাটি বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় চারুকলা ইনস্টিটিউটে এসে শেষ হয়। এই শোভাযাত্রায় গ্রামীণ জীবন এবং আবহমান বাংলাকে ফুটিয়ে তোলা হয়। শোভাযাত্রায় সকল শ্রেণী-পেশার বিভিন্ন বয়সের মানুষ অংশগ্রহণ করে। শোভাযাত্রার জন্য বানানো হয় বিভিন্ন রঙের মুখোশ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি। ১৯৮৯ সাল থেকে এই মঙ্গল শোভাযাত্রা পহেলা বৈশাখ উৎসবের একটি অন্যতম আকর্ষণ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় পহেলা বৈশাখের মূল অনুষ্ঠানের কেন্দ্রবিন্দু সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানটের সঙ্গীতানুষ্ঠানের মাধ্যমে নতুন বছরের সূর্যকে আহ্বান। এবার সূর্যোদয়ের পর পর ছায়ানটের হাজারো শিল্পীরা সম্মিলিত কণ্ঠে গান গেয়ে নতুন বছরকে আহ্বান জানান। স্থানটির পরিচিতি বটমূল হলেও প্রকৃতপক্ষে যে গাছের ছায়ায় মঞ্চ তৈরি হয় সেটি

বটগাছ নয়, অশ্বত্থ গাছ। ১৯৬০-এর দশকে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর নিপীড়ন ও সাংস্কৃতিক সন্ত্রাসের প্রতিবাদে ১৯৬৭ সাল থেকে ছায়ানটের এই বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের সূচনা।

সূচিএা আরও বলেন-আমাদের হাজার বছরের ঐতিহ্যকে চিন্তা-চেতনায় ধারণ করে আধুনিকরূপে বাংলা বর্ষবরণ উৎসব বাঙালির পরিচয় এটাকে আমাদের হৃদয়ে ধারন করতে হবে সব সময়। আমি তা্র বুদ্ধিমত্তায়, জ্ঞ্যানে এবং সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ তার যা আছে তাতে সে পুর্ণ যা অনেক সার্টিফিকেট ধারীর নেই। আমি কিছু কিছু লোকের মতো যারা কিছু বোঝাতে চাইলেও বোঝাতে পারে না,বলতে পারে না-এটা হয়তো আমাদের ব্যর্থতা কিন্তু ভালোবাসার অপূর্ণতা নয় যার বড় প্রমাণ আমি নিজে-তাকে আমি কিছুই দেইনি সে দিয়েছে অনেক । অনেক কিছুই তো মানুষের অজানা থাকে অচেনা থাকে সেই অজানাকে জানার চেস্টা তার কাছে থেকে- আমি অনেক কিছু সুচিএার কাছ থেকেই শিখেছি। হ্যাঁ আমি তার কাছে থেকে অনেক কিছু শিখেছি, হয়ত সে জানেও না কিন্তু আমি স্বীকার করি-অপরুপা তোমার কাছে আমার পাওয়ার এবং শিখার আছে অনেক কিছু যা আমার জন্যতো বটে কিছু লেখার জন্যও প্রয়জন-শান্তির সুধা। আমাকে যেটুকু সে দিয়েছে, সেটা তার নিজস্ব-ভিতরকার- তার জন্য আমি তার কাছে কৃতজ্ঞ ও ঋনী।তাকে দেওয়া ধন্যবাদ-কথাটাও ভীরের মধ্যে মিলিয়ে গেলেও এখানে তো সূচিএাকে ধন্যবাদ দিতেই পারি নতুন করে।অনেক অনেক ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন –শুধু তোমাকে প্রিয় ‘হানি’।

Prof Chandan Sarkar

Disclaimer: The facts and opinions expressed within this article are the personal opinions of the author. www.HinduAbhiyan.com does not assume any responsibility or liability for the accuracy, completeness, suitability, or validity of any information in this article. Subjected to Delhi Jurisdiction only.

Share

Compare